শিরোনাম
মধ্যনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন ছাতক থানা পুলিশের অভিযানে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার ৫ জন ছাতকের চরমহল্লা ইউনিয়নের জালালাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবাসীর দেয়া অর্থায়নে ছাতা বিতরণ ছাতকের একটি বিদ্যালয়ে দিন-দুপুরে চুরি জনতা চোরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ ছাতকে পলাতক আসামী রুবেল মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জের ভাটি লালপুর গ্রামবাসীর উপর পুলিশ সদস্য কর্তৃক উদ্দেশ্যমূলক হয়রানীর প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল মানিকগঞ্জে পারফরম্যান্স বোজড ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউটশন স্ক্রিম,এসইডিপি উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরন। বিমান দুর্ঘটনায় নিহত মাসুমার সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা ছাতকে শ্রীশ্রীপ্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের তিন দিন ব্যাপী শুভ আবির্ভাব উৎসব শুরু অবশেষে বিএনপির কমিটি থেকে বাদ পড়লেন সেই আওয়ামীলীগ নেতা
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ০২:০৭ পূর্বাহ্ন

চুনারুঘাটের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য, ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা

স্টাফ রিপোর্টার / ৮৮ Time View
Update : রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশি ইউনিয়নের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রতি বছর ঈদের আগে এই বাজারে অস্থায়ী মাংসের দোকান বসে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে এবার মাংসের দাম আকাশছোঁয়া। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাজারে কোনো প্রকার লাইসেন্স ছাড়াই মাংস বিক্রি হচ্ছে। দুই-তিনজন মিলে অংশীদারিত্বে গরু ও মহিষ জবাই করে যে যার মতো করে বিক্রি করছেন। ফলে মাংসের দাম নিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে গরুর হাড়সহ মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮শত থেকে ৯শত টাকা কেজি দরে। আর শুধু মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১২শ টাকা পর্যন্ত। একই দামে বিক্রি হচ্ছে মহিষের মাংসও। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার মহিষের মাংসের দাম প্রতি কেজিতে ৬শত টাকা বেশি বলে অভিযোগ করেছেন ক্রেতারা। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, গ্রামীণ এই বাজারগুলোতে কোনো তদারকি না থাকায় বিক্রেতারা যে যার মতো করে দাম হাঁকাচ্ছেন। ফলে ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা হচ্ছে। মিজানুর রহমান নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার প্রতি কেজিতে পাঁচ-ছয়শ টাকা বেশি নিচ্ছে। তাদের লাইসেন্স থাকলে হয়তো নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করতে হতো। যারা বিক্রি করছে, তাদের কোনো লাইসেন্স নেই। এই বাজারগুলোতে কোনো তদারকিও নেই। সেজন্য তারা যে যার মতো ব্যবসা করছে। যাদের টাকা আছে, তারা হয়তো মাংস কিনে খেতে পারবে। কিন্তু গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মাংস খাওয়া হবে না।’তিনি আরও বলেন, ‘অতি শিগগিরই ভোক্তা অধিকারের উচিত এসব বাজারগুলোতে তদারকি করা।’এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা একান্ত ভাবে প্রয়োজন।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ