শিরোনাম
সংসদ নির্বাচন ঘিরে সিলেট-৪ আসনে প্রার্থীদের প্রচানায় সরগম স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে সিলেটে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কৃষক কৃষণী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ঝিনাইগাতী সীমান্তে ভারতীয় জিরাসহ ইয়াসিন আনোয়ার নামে চোরাচালানকারী আটক   বাঘাইছড়িতে পৌর ২নং ওয়ার্ড বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন  তাহিরপুরে জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উদযাপন  কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামে প্রবাসীদের গাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪ কুমিল্লায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় অবৈধ কিং কোবরা বাজি আটক কিছু কথা বললেন জেলা বিএনপি যুগ্ম-আহবায়কম নিরুজ্জামান দুদু,  অসহায় পরিবারের বাড়িতে হাট বাজার নিয়ে বারহাট্টায় ইউএনও হাজির
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ১১:২৫ পূর্বাহ্ন

গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার / ৪১ Time View
Update : শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় চমক দেখিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। এবার বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান ৫৫৪তম।

গতবার সেরা এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাবির অবস্থান ছিল ৬৯১ থেকে ৭০০ রেঞ্জের মধ্যে। এবারই প্রথম তা ডিঙিয়ে ওপরের স্থান অধিকার করেছে প্রতিষ্ঠানটি। র্যাংকিংয়ে বড় পরিবর্তনের কারণ নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল।

তার মতে, গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিংয়ের উন্নতি হয়েছে। আর এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি করেছে গবেষণা নীতিমালা, সংস্কার করেছে গবেষণায় বরাদ্দ দেওয়ার নীতিমালাও। একই সঙ্গে শিক্ষকদের পদোন্নতির নীতিমালায়ও জুড়ে দেওয়া হয়েছে বিশেষ শর্ত।

তিনি কথা বলেছেন, শতবর্ষের পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে। আজকে সাক্ষাৎকারটির চুম্বকাংশ তুলে ধরা হলো। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাহাদী হাসান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাংকিংয়ে উন্নতি করার জন্য উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) থাকা অবস্থায়েই কাজ শুরু করেছেন উল্লেখ করে বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, আমি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) থাকাকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি গবেষণা নীতিমালা তৈরি করেছিলাম। এতে শিক্ষকরা কীভাবে গবেষণা প্রপোজাল তৈরি করবেন, সে বিষয়ে একটি কাঠামো তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। কী কী শর্ত পূরণ করলে তারা গবেষণার বরাদ্দ পাবেন এবং কীভাবে সেটি ব্যয় করবেন তার দিকনির্দেশনা ছিল।

এ ছাড়া যে গবেষণার জন্য অর্থ বরাদ্দ পাবেন, গবেষণা শেষে সেটি প্রকাশনা করা বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হয়েছিল। এর ফলে আন্তর্জাতিক জার্নালে আমাদের গবেষণার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত এক বছরে আমাদের প্রতিটি শিক্ষকের মাথাপিছু সাইটেশন দুইয়ের বেশি হয়েছে। যেটা আমাদের আন্তর্জাতিক ফোকাস বাড়াতে সাহায্য করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ