শিরোনাম
একাধিক মামলার আসামি শুটার হান্নান কারাগারে সিলেটে পরিবেশগত কারণে কোয়ারির ইজারা স্থগিত দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার  সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরু আটক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন বিয়ানীবাজারে প্রতিবেশীর হামলায় একজন নিহত, আটক ১ সুনামগঞ্জের হাওর ও নদীগুলো খননের মাধ্যমে নাব্যতা বৃদ্ধি করে কৃষকদের বোরো ফসল রক্ষার জন্য ৭ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কুমিল্লায় কিশোর গ্যাং চক্রের আস্তানায় অভিযান; অস্ত্র-মাদক উদ্ধার; ৯ জন আটক ছাতকের হাওরে-হাওরে বোরো ধান কাটা মাড়াই-ঝাড়াইয়ের উৎসবে এখন কৃষকরা  ডিবি পুলিশের অভিযানে ১৫ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার হাওরে ধান কাটার যন্ত্র বিতরণ নিয়ে প্রতারণা ভর্তুকির অর্ধ কোটি টাকা আত্মসাত করে এক যন্ত্র বিতরণ করা হলো দুইজনের নামে!
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন

গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায় র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার / ৮৩ Time View
Update : শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় চমক দেখিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। এবার বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান ৫৫৪তম।

গতবার সেরা এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাবির অবস্থান ছিল ৬৯১ থেকে ৭০০ রেঞ্জের মধ্যে। এবারই প্রথম তা ডিঙিয়ে ওপরের স্থান অধিকার করেছে প্রতিষ্ঠানটি। র্যাংকিংয়ে বড় পরিবর্তনের কারণ নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল।

তার মতে, গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিংয়ের উন্নতি হয়েছে। আর এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি করেছে গবেষণা নীতিমালা, সংস্কার করেছে গবেষণায় বরাদ্দ দেওয়ার নীতিমালাও। একই সঙ্গে শিক্ষকদের পদোন্নতির নীতিমালায়ও জুড়ে দেওয়া হয়েছে বিশেষ শর্ত।

তিনি কথা বলেছেন, শতবর্ষের পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে। আজকে সাক্ষাৎকারটির চুম্বকাংশ তুলে ধরা হলো। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাহাদী হাসান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাংকিংয়ে উন্নতি করার জন্য উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) থাকা অবস্থায়েই কাজ শুরু করেছেন উল্লেখ করে বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, আমি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) থাকাকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি গবেষণা নীতিমালা তৈরি করেছিলাম। এতে শিক্ষকরা কীভাবে গবেষণা প্রপোজাল তৈরি করবেন, সে বিষয়ে একটি কাঠামো তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। কী কী শর্ত পূরণ করলে তারা গবেষণার বরাদ্দ পাবেন এবং কীভাবে সেটি ব্যয় করবেন তার দিকনির্দেশনা ছিল।

এ ছাড়া যে গবেষণার জন্য অর্থ বরাদ্দ পাবেন, গবেষণা শেষে সেটি প্রকাশনা করা বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হয়েছিল। এর ফলে আন্তর্জাতিক জার্নালে আমাদের গবেষণার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত এক বছরে আমাদের প্রতিটি শিক্ষকের মাথাপিছু সাইটেশন দুইয়ের বেশি হয়েছে। যেটা আমাদের আন্তর্জাতিক ফোকাস বাড়াতে সাহায্য করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ