শিরোনাম
জেলা প্রশাসক বরাবরে দরখাস্ত বিয়ানীবাজারে কথিত মানববন্ধনটির তথ্য মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন ধূলাবালুতে অতিষ্ঠ পদ্মারপাড়ের জনজীবন,স্বাস্থ্যহীনতায় ভূগছে কমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা,প্রশাসনের নেই কোন কার্যকর পদক্ষেপ। মানিকগঞ্জে পূর্বের শত্রুতার জেরে রাতের আধারে ৪০০ লাউ গাছ কাটায়,নিঃস্ব ভুক্তভোগী পরিবার। কুড়িগ্রামে সাংবা‌দিক আ‌রিফুল ইসলাম রিগানকে তু‌লে নি‌য়ে নির্যাতন ঘটনায় ডি‌সি সুলতানা ও তিন ম‌্যা‌জি‌স্ট্রেটের বিরু‌দ্ধে চার্জশিট দা‌খিল জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবার যেন সুবিচার পায়, সেজন্য আমাদের সোচ্চার হতে হবে : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব সুলতানপুর ইউনাইটেড যুবসংঘ ও সমাজকল্যাণ সংস্থা এর সভাপতি মোঃ আশরাফুল ইসলাম (বুলু) ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোবারক হোসেন। গোয়াইনঘাটে দুর্বৃত্তরা দুই হাজার পান গাছ কেটে ফেলেছেন খাসিয়া সম্প্রদায়ের ছাতকে পাইগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হেনা সাময়িক বরখাস্ত রৌমারীতে হত্যা মামলায় ০৭ আসামি গ্রেফতার বোরহানউদ্দিনে লাগামহীন মাদকের বিস্তার: নীরব প্রশাসন
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ০৬:১৫ অপরাহ্ন

পদ্মা ভাঙন থামাও, হরিরামপুর বাঁচাও জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান-নদী ভাঙ্গন কবলিত দুঃস্থ -অসহায় এলাকাবাসী

স্টাফ রিপোর্টার / ৮৮ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

মোহাম্মদ আলী,স্টাফ রির্পোর্টার:

হরিরামপুর উপজেলার খালপাড় গ্রাম আজ ভয়াবহ নদীভাঙনের মুখে। প্রতিনিয়ত পদ্মার গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে জিও ব্যাগ,ঘরবাড়ি, মাঠঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অমূল্য স্থাপনা আজকে হুমকির মুখে,এই এলাকা শুধু একটি গ্রাম নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা কেন্দ্র, যেখানে অবস্থিত: শতাধিক সরকারি অফিসএকাধিক প্রাইমারি ও হাই স্কুল
থানা, হাট-বাজার, মসজিদ, এতিমখানা, মন্দির
গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা প্রশাসনিক ভবন ও মাঠ

ইল্লেখ্য,বন্যার মৌসুমের পানি এলেই পদ্মা নদীর ভাঙন ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। ছবিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, জিও ব্যাগ দিয়ে সাময়িক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হলেও, তা এখন সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। মাটি ফেটে যাচ্ছে, বাঁধ ধসে পড়ছে।

কয়েকটি জিও ব্যাগ দিয়ে পদ্মার ভাঙন ঠেকানো সম্ভব নয়।
এটি কোনও স্থায়ী সমাধান নয় এমনটি দাবি জানিয়েছেন পদ্মাপাড়ের। হরিরামপুরবাসীর দাবি অবিলম্বে স্থায়ী বেরিবাঁধ নির্মাণ করুন।
আমরা হরিরামপুর উপজেলা প্রশাসন, মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসন এবং মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ উপরে মহলের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এলাকাবাসীর প্রাণের দাবি ও আশঙ্কা:
জরুরি ভিত্তিতে নতুন জিও ব্যাগ ফেলা হোক
স্থায়ী ও টেকসই বেরিবাঁধ প্রকল্প হাতে নেওয়া হোক
স্থানীয় সকল অফিস, ধর্মীয় উপাসনালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়া হোক

আজ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না।
দিন দিন নদীভাঙনের তীব্রতা বেড়েই চলেছে।
এটি শুধু একটি গ্রামের ক্ষতি নয়, একটি পুরো উপজেলার অস্তিত্ব আজ প্রশ্নের মুখে। পদ্মা ভাঙন থামাতে আওয়াজ তুলুন — হরিরামপুরকে বাঁচাতে এক হই।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ