শিরোনাম
ছাতকে পুলিশের এক অভিযানে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার ৪  মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সাংসদ- ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তর নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছাত্রদলের সাথে মতবিনিময় সভা।  মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সাংসদ- ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তর নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছাত্রদলের সাথে মতবিনিময় সভা। বিএনপির ৩১ দফা রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের দাবীতে বিশাল মিশিল, পথসভা ও লিফলেট বিতরণ ছাতকের খুরমায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার  হরিরামপুরে জাতীয় পার্টি সহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে -জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। গোয়াইনঘাটের ডালারপাড় নদীর বালুবাহী নৌকা থেকে ফারুক মেম্বারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ! ফের গোয়াইনঘাটে বালু লুটের বেপরোয়া হয়ে উঠেছে নেপথ্যে প্রভাবশালী মহল ৫ দফা দাবীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম সুনামগঞ্জ জেলা শাখার বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ সিলেট জেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হানিফ ও কামরুলকে ফুলেল শুভেচ্ছা
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন

পদ্মা ভাঙন থামাও, হরিরামপুর বাঁচাও জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান-নদী ভাঙ্গন কবলিত দুঃস্থ -অসহায় এলাকাবাসী

স্টাফ রিপোর্টার / ২১৯ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

মোহাম্মদ আলী,স্টাফ রির্পোর্টার:

হরিরামপুর উপজেলার খালপাড় গ্রাম আজ ভয়াবহ নদীভাঙনের মুখে। প্রতিনিয়ত পদ্মার গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে জিও ব্যাগ,ঘরবাড়ি, মাঠঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অমূল্য স্থাপনা আজকে হুমকির মুখে,এই এলাকা শুধু একটি গ্রাম নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা কেন্দ্র, যেখানে অবস্থিত: শতাধিক সরকারি অফিসএকাধিক প্রাইমারি ও হাই স্কুল
থানা, হাট-বাজার, মসজিদ, এতিমখানা, মন্দির
গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা প্রশাসনিক ভবন ও মাঠ

ইল্লেখ্য,বন্যার মৌসুমের পানি এলেই পদ্মা নদীর ভাঙন ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। ছবিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, জিও ব্যাগ দিয়ে সাময়িক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হলেও, তা এখন সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। মাটি ফেটে যাচ্ছে, বাঁধ ধসে পড়ছে।

কয়েকটি জিও ব্যাগ দিয়ে পদ্মার ভাঙন ঠেকানো সম্ভব নয়।
এটি কোনও স্থায়ী সমাধান নয় এমনটি দাবি জানিয়েছেন পদ্মাপাড়ের। হরিরামপুরবাসীর দাবি অবিলম্বে স্থায়ী বেরিবাঁধ নির্মাণ করুন।
আমরা হরিরামপুর উপজেলা প্রশাসন, মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসন এবং মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ উপরে মহলের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এলাকাবাসীর প্রাণের দাবি ও আশঙ্কা:
জরুরি ভিত্তিতে নতুন জিও ব্যাগ ফেলা হোক
স্থায়ী ও টেকসই বেরিবাঁধ প্রকল্প হাতে নেওয়া হোক
স্থানীয় সকল অফিস, ধর্মীয় উপাসনালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়া হোক

আজ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না।
দিন দিন নদীভাঙনের তীব্রতা বেড়েই চলেছে।
এটি শুধু একটি গ্রামের ক্ষতি নয়, একটি পুরো উপজেলার অস্তিত্ব আজ প্রশ্নের মুখে। পদ্মা ভাঙন থামাতে আওয়াজ তুলুন — হরিরামপুরকে বাঁচাতে এক হই।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ