শিরোনাম
জুড়ীতে সুবিধাবঞ্চিত ৫৫০ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ সাংবাদিক ও মানবতার ফেরিওয়ালা ফররুখ আহমদ চৌধুরী ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পটুয়াখালীর বদরপুরসহ ২৭টি গ্রামে ঈদুল আয্হা পালিত শরিয়তপুর জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ঘোষিত কমিটির একাংশের নেতৃবৃন্দ। সিলেটের কানাইঘাটে শিহাব হত্যা মামলার আসামীসহ  গ্রেফতার ০২  সিলেটের কানাইঘাট থানা পুলিশ কর্তৃক ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী গ্রেফতার সংক্রান্তে  পলাতক আওয়ামী লীগের দোসর ইউপি চেয়ারম্যান, ঈদ উপহার বঞ্চিত স্থানীয় জনতা   লালমোহনে জেলে পুনর্বাসনের ২৫ টন চাল আত্মসাৎ ! কুড়িগ্রামে বিপুল পরিমাণে ভিজিএফের চাল জব্দ করল সেনাবাহিনী বিশ্ব পরিবেশ দিবসে মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু 
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে আবারো বন্য হাতির তান্ডব ও এক কৃষকের গোলার ধান খেয়ে সাবাড়! 

স্টাফ রিপোর্টার / ৮ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫

শেরপুর  প্রতিনিধি:

শেরপুর জেলার  ঝিনাইগাতীতে মোবারক হোসেন নামে আরো এক কৃষকের গোলার ধান খেয়ে সাবাড় ও বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে বন্যহাতির পাল।

সোমবার ২ জুন রাতে অর্ধশতাধিক বন্যহাতি উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের সন্ধ্যাকুড়া গ্রামে এই তান্ডব চালায়। মোবারক হোসেন ওই গ্রামের মোতালেব হোসেনের ছেলে। স্থানীয়রা জানান,সোমবার রাত আনুমানিক ১২ টার দিকে অর্ধশতাধিক বন্যহাতির একটি পাল গোমড়া ও সন্ধ্যাকুড়া এলাকায় তান্ডব চালায়।

এসময় হাতির পাল কৃষক মোবারক হোসেনের ঘরের বেড়া ভেঙে ঘরে থাকা ৩৫ মন ভোট্টা ৩০মন ধান চাল খেয়েও পায়ে মারিয়া সাবাড় করে। এছাড়া ঘরের আসবাবপত্র গুলো গুড়িয়ে দেয়। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহে উপজেলার সীমান্তের গারো পাহাড়ে ১০ টি বাড়ি গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি কৃষকদের গোলার ধান খেয়ে সাবাড় করেছে বন্যহাতির পাল। এসব ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাড়িঘর বনবিভাগের জমির উপর হওয়ায় ক্ষতিপূরনের টাকাও পাচ্ছেন না কৃষকরা।

ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা রয়েছেন চরম বিপাকে। বর্তমানে উপজেলার পাহাড়ি গ্রামগুলোতে বন্যহাতির তান্ডব অব্যাহত রয়েছে। ফলে আতঙ্কে নির্ঘুম রাত যাপন করছেন পাহাড়ি গ্রামবাসীগণ। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মধুটিলা রেঞ্জ কর্মকর্তা দেয়ান আলী বলেন, বনের জমিতে ঘর-বাড়ী নির্মাণ করে যেসব পরিবার রয়েছে, তারা ক্ষতিপূরনের কোন টাকা পাবেন না। ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএও ) মো. আশরাফুল আলম রাসেল বলেন. এই সমস্যাটি অনেক পুরনো সমস্যা। যা রাষ্ট্রীয় ভাবে  ছাড়া সমাধানের কোনই পথ নেই।

 

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ