শিরোনাম
অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানে নেমেছে সিলেট জেলা প্রশাসন গোয়াইনঘাটে ওসি (তদন্ত) কবির হোসেনের বিরুদ্ধে পোস্টিং বাণিজ্যের অভিযোগ ছাতকে বিএনপি’র ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে ছাতক থানা পুলিশের অভিযানে ওয়ারেন্টভূক্ত গ্রেফতার ১ জন বিএনপি’র ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সুনামগঞ্জে এড. নুরুল ইসলাম নুরুলে নেতৃত্বে জনতার মিছিল বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে দিয়ে হরিরামপুরে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত। বোয়ালমারীতে যৌথবাহিনীর অভিযান য়াবাসহ ৩ জুয়াড়ি আটক তাহিরপুরে সুদখোর প্রধান শিক্ষিকা রেহেনা’র শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন। মধ্যনগরে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পদের ফরম ক্রয়কে ঘিরে চরম উত্তেজনা চলছে। সু-খবর! সু-খবর! সু-খবর! “কুয়াকাটা ফিশ সপ”। প্রোঃ মোঃ কামাল হোসেন, মোঃ কাদের মিয়া,মোঃ মিরাজ (মেম্বার)।
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:১৪ পূর্বাহ্ন

প্রকাশিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব রটানোর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ -আব্দুল গফফার।

স্টাফ রিপোর্টার / ২৪৬ Time View
Update : সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মোহাম্মদ আলী,স্টাফ রির্পোর্টার:

মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার ৩নং চালা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল গফ্ফারের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক আইডিতে বিভিন্ন গুজব রটানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেন- অত্র ইউনিয়ন পরিষদের স্থানীয় বাসিন্দারা।

উল্লেখিত,দৈনিক খবরের সন্ধান প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশ সাহেদুর রহমান সুজন, ১ সেপ্টেম্বর তার নিজ ফেসবুক আইডিতে যে পোষ্ট করেন তা সম্পূর্ণ গুজন বনোয়াট ও মিথ্যা ভিত্তিহীন মন্তব্য -৩ং চালা ইউনিয়ন পরিষদের আব্দুল গফ্ফার ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে স্ট্যাটাসে উল্লেখিত-হরিরামপুর চালা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান -আব্দুল গফফারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম আর দূর্ণীতির অভিযোগ “বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বানোয়াট বলে মন্তব্য করেন -৩নং চালা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল গফফার।
তিনি জানান, আমার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
উদ্দেশ্য প্রণীত ব্যক্তিগত ক্ষোপে আমার নামে গুজব রটানো হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো সহ অবলম্বনে উর্ধতন কর্তৃপক্ষে বিষয়টি খতিয়ে দেখে অতিদ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোরদার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে জানার জন্য উপজেলা মহিলা বিষয়ক দপ্তরের ক্রেডিট কর্মকর্তা মোঃ মনসুর মুঠোফোনে সাংবাদিকদের জানায়,( ভিজিডি) কার্ডের বিষয়টি নিয়ে চালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে যে অভিযোগটি এসেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও গুজব রটানো ছাড়া আর কিছু না। বিশেষ সুপারিশ সাপেক্ষে আমি সামন্য তিনটি কার্ড বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদে দিয়েছি সেটা কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে।
২০৮ টি কার্ডের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড সদস্যদের জন্য ১০ টি করে বরাদ্দকৃত কার্ডের মধ্যে হয়তো বিশেষ সুপারিশে শর্তসাপেক্ষে ২-৩ কার্ড কেটে দিয়ে অন্যত্র দেওয়া হয়েছে উর্ধতন কর্তৃপক্ষে জানিয়েছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ