শিরোনাম
দিরাইয়ে বিএনপির ৯ নেতার অব্যাহতি প্রত্যাহার সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি খাস জমি বন্দোবস্ত নেয়ার অভিযোগ কদমতলীতে জোড়া খু নে ৩ জনের মৃ ত্যু দ ণ্ড ছাতক উপজেলা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট সুনামঞ্জ জেলা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  জগন্নাথপুরে পলাতক দুই আসামী গ্রেপ্তার  ভৈরবে নিসচার দিনব্যাপি পরিবহন প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত   তাহিরপুরের রক্তি নদীতে নৌকা ও হাউজবোড থেকে ছাত্রলীগ নেতার চাঁদাবাজির অভিযোগ সুনামগঞ্জে অ ভি যা ন দিয়ে পুলিশ যা পায় কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ফলক উন্মোচন
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ১১:৩১ অপরাহ্ন

কদমতলীতে জোড়া খু নে ৩ জনের মৃ ত্যু দ ণ্ড

স্টাফ রিপোর্টার / ৩৫ Time View
Update : রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

সিলেট বুলেটিন ডেস্ক:

১৫ বছর আগে রাজধানী কদমতলী থানাধীন এলাকায় ইয়াসমিন আলম ও তার মেয়ে ইরিনা আলম তানহাকে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছেন আদালত।

রবিবার (২০ জুলাই) ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক নার্গিস ইসলাম এ রায় দেন।পাশাপাশি প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মো. আল আমিন, মো. মিরাজ মোল্লা এবং নুর আলম। রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন আসামি আল আমিন ও মিরাজ। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে আবারও তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে নুর আলম পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ ওয়ালিউল ইসলাম তুষার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপক্ষ।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে পরিকল্পিতভাবে ভিকটিমের স্বামীর পূর্বের স্ত্রী ও অন্যান্য আসামিদের সহযোগিতায় ২০১০ সালের ৮ মে গলায় ফাঁস দিয়ে এবং হাত পা বেঁধে ইয়াসমিন আলম ও তার মেয়ে ইরিনা আলম তানহাকে হত্যা করেন। ওই ঘটনায় রাজধানীর কদমতলীর থানায় নিহতের ভাই মনির হোসেন বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন।

মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ৩১ আগস্ট গোয়েন্দা ও অপরাধ বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক শেখ মাহবুবুর রহমান তিন আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালে ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এই রায় দেন বিচারক।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ