শিরোনাম
যারা বিএনপি ও দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কথা বলে তারা গণতন্ত্রের শত্রু সিলেটে ডা.জাহিদুল কবির জাহিদ  কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে প্যানেল চেয়ারম্যান লিটনের বিরুদ্ধে সরকারি চাল আত্মসাৎ সহ নানা অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে অপসারন দাবি।  গোয়াইনঘাটে সালিশ বৈঠকে সন্ত্রাসী হামলা, গুরুতর আহত ১০ নালিতাবাড়ীতে নন্নী-পোড়াগাঁও মৈত্রী কলেজে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সংঘর্ষ,আটক ১৮ হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া মোবাইলে আসক্ত হচ্ছে সকল বয়সী ছেলে-মেয়েরা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গলাচিপায় বসতবাড়িতে হামলা, আতঙ্কে ঘরবন্দি পরিবার গোয়াইনঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডিউটি আউটসোর্সিংয়ে ধুঁকছে জনসেবা ডাক্তার সংকটে ভুগছে ৫০ শয্যার হাসপাতাল, স্থানীয়দের ক্ষোভ চরমে: সারাদেশে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে সুনামগঞ্জে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক রাজু আহমদ এর দূর্নীতির প্রতিবাদ করায় কৃষক দলের যুগ্ম আহবায়ককে হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলো হাজী মুন্সি মিঞা কিশোর সংঘ
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন

হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া মোবাইলে আসক্ত হচ্ছে সকল বয়সী ছেলে-মেয়েরা

স্টাফ রিপোর্টার / ৩৩ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:

গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়ছে তুই বসে আছিস! অথচ ১০/১২ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল। বিকেল বেলা প্রত্যের বাড়ি থেকে গান, নাচ বা তবলার সুর ভেসে আাসতো। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো। তাদের পুরনো বই সংগ্রহ করে চলত পড়াশোনা। মাত্র ১০/১২ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো। আর এখন বাড়ী গেলে দেখি অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।

 

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ