শেরপুর প্রতিনিধি:
:গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে প্রতিবছরের ন্যায় স্বপ্নসিঁড়ি জব কোচিং সেন্টার থেকে প্রতি বছর চাকরিপ্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ভালো ফলাফলের আশা করে এবং অনেক জন সরকারি জব পেয়ে থাকেন।
স্বপ্নসিঁড়ি সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কোচিং সেন্টারের পরিচালক রহমত আলী বলেন এটি একটি নির্দিষ্ট প্রত্যাশা। কোচিং সেন্টারগুলো সাধারণত একটি নির্দিষ্ট কাঠামো এবং গাইডেন্স প্রদান করে যা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করে, তবে চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য নিয়মিত পড়াশোনা, অধ্যবসায় এবং সঠিক কৌশল অবলম্বন করা প্রয়োজন।
একটি নির্দিষ্ট কাঠামো এবং গাইডেন্স কোচিং সেন্টারগুলো সাধারণত একটি সুপরিকল্পিত পাঠ্যক্রম এবং পরীক্ষার ব্যবস্থা করে যা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করে।
কোচিং সেন্টারগুলো শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে সাহায্য করে, যেমন মডেল টেস্ট, বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ ইত্যাদি।
কোচিং সেন্টারগুলোতে সাধারণত অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকেন যারা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা করতে পারেন।
কোচিং সেন্টারগুলো শিক্ষার্থীদের তাদের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে সহায়তা করে।
কোচিং সেন্টারগুলোতে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগের সুযোগ থাকে, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করে।
চাকরি পাওয়ার জন্য শুধু কোচিং সেন্টারের উপর নির্ভর করা উচিত নয় কোচিং সেন্টার থেকে যা শেখানো হয়, তা ভালোভাবে বুঝতে এবং আত্মস্থ করতে হলে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগতভাবেও কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।
নিয়মিত পড়াশোনা এবং পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন।শুধু পাঠ্যবইয়ের উপর নির্ভর না করে, বিভিন্ন উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করা উচিত।পরীক্ষার প্রস্তুতি ছাড়াও, অন্যান্য দক্ষতা যেমন – যোগাযোগ দক্ষতা, সমস্যা সমাধান করার ক্ষমতা ইত্যাদি বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।
কোচিং সেন্টারগুলো একটি সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে, তবে চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম, আত্ম-অনুপ্রেরণা এবং সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে হবে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায় স্বপ্নসিঁড়ি সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কোচিং সেন্টার থেকে সাফল্য অর্জন করেছেন ১৫ জন তারা হলেন ময়না আক্তার,নাসরিন,গোবিন্দ, লুবনা,আমেনা,মর্জিনা,রিয়া,মামুন, রাশেদুল,সামিউল,কামরুন্নাহার,জয়,রিতা, আমেনা,মিমি,এবং এবার ১৮তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬ জন তারা হলেন সাজদাই,জান্নাত,আলমিনা,এলিজা, রুনু জাহান, মামুন,আতিয়া।
রিতা রানী হাজং বলেন আমি স্বপ্নসিঁড়ি সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কোচিং সেন্টার থেকেই তাদের অনুপ্রেরণায় আজ আমি সাফল্য অর্জন করতে পেরেছি। স্বপ্নসিঁড়ি শিক্ষক মন্ডলীর কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ।