শিরোনাম
পটিয়ায় তেলবাহী মিনি ভ্যান ছিনতাই: মূল দুই আসামি গ্রেফতার শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মাদকের চালান আটক। সিলেটের গোলাপগঞ্জ মাইক্রোবাস শ্রমিক উপ-কমিটির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে হরিরামপুরে অধ্যাপক আব্দুল হামিদ মিয়ার পক্ষ হতে ৩১দফার লিফলেট বিতরণ।  বংশ পরস্পরায় ফলের মালা পড়িয়ে কালী মায়ের পূজো হচ্ছে ৫০ বছর ধরে, আর এটাই রীতি । কর্ম ক্ষেত্রে সিলেট আমার দ্বিতীয় জন্মভূমি – সহকারী পুলিশ সুপার জামশেদ আলম  হরিরামপুরে পূর্বখলিলপুর গ্রামে জয়নালের বাড়িতে চুরি,আতঙ্কে এলাকাবাসী।  জামালগঞ্জের সাচনা বাজারে সুনামগঞ্জ-১ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুলের লিফলেট বিতরন ও জনসভায় জনতার ঢল কলকাতার বাবুঘাটে চলছে, জাগ্রত চামুন্ডা কালী সহ অন্যান্য কালী প্রতিমার বিসর্জন।
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:০৯ অপরাহ্ন

রাজৈর হাসপাতালে স্বামীর লাশ : পালালেন স্ত্রী সহ পরিবার ।

স্টাফ রিপোর্টার / ৮৩ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

মাদারীপুর  প্রতিনিধি:

২৪ জুন রোজ মঙ্গলবার সকাল আনুমানিক ৭ থেকে৮ টার সময় মাদারীপুর রাজৈর ৫০ সজ্জা হাসপাতালে স্বামী হালিম খানের(৫৫) লাশ রেখে পালিয়ে গেছেন স্ত্রী রেশমা (৪০) বেগম। নিহত হালিম খান উপজেলার নগর-গোয়ালদি গ্রামের মৃত বালা খানের ছেলে। মঙ্গলবার সকালে রাজৈর হাসপাতালে এই চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটে।

হাসপাতাল, পুলিশ, পরিবার ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় হালিম খান ৪ বছর আগে রেশমার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে প্রেমের সম্পর্কের সুত্র ধরে উত্তর দ্বারা দিয়া গ্রামের সোমেদ চৌকিদারের মেয়ে রেশমাকে বিয়ে করে হালিম । হালিম ছিলেন একজন প্রবাসী সে প্রবাস থেকে টাকা পাঠালে ঐ টাকা দিয়ে একটি মোটরসাইকেল ক্রয় করে এবং পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে এবং রেশমা পরকীয়া নিয়ে তাদের সংসারে অশান্তি চলছিল। সোমবার বিকালে শ্বশুর বাড়িতে এসেছিলেন হালিম, এবং মটর সাইকেল নিতে গেলে হালিমের শালক বাঁধা দেয় ও বলে এই মটর সাইকেল আমার এবং আমার নামে কাগজ পত্র বলে শালক দাবি করে। রাতের খবর কেউই বলতে পারে না । সকালে তাকে অচেতন অবস্থায় রাজৈর হাসপাতালে নিয়ে আসে তার স্ত্রী রেশমা ও রেশমার বাড়ির লোকজন। হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডাক্তার আব্দুল মূনেম তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপরই স্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যরা লাশ ফেলে রেখে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায় ।

নিহতের বড় ভাই আব্দুর রাজ্জাক খান বলেন , আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন। সোমবার বিকালে হালিমের শালা এসে তাকে তাদের বাড়ীতে নিয়ে যায়। এ ছাড়াও হালিমের স্ত্রী পরকীয়ায় আসক্ত ছিল। এরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি আমার ভাই হত্যার বিচার চাই।

ঘটনার পর হালিমের শশুর বাড়ীর লোকজন পালিয়ে যাওয়ায় তাদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।রাজৈর থানার ওসি মাসুদ খান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মাদারীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ