শিরোনাম
গোয়াইনঘাটে বিট অফিসারদের ম্যানেজ করে চলছে অবৈধ বালু উত্তোলন! ছাতকের কালারুকা ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ কর্মী সভা সুনামগঞ্জে ‘”তওহীদ ভিত্তিক রাষ্ট্রই শ্রমজীবীর অধিকার প্রতিষ্ঠার একমাত্র সমাধান”’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফেনারবাঁকে মানবিক যুব সংগঠনের চারাগাছ বিতরন জগন্নাথপুরে অতর্কিত হামলায় মৎস্যজীবি দুই যুবক আহত সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ হরিরামপুরে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট সেঃমি ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত। সিলেটের গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান মোল্লার নিখুঁত প্রশাসন স্থানীয়দের কাছে প্রশংসার যোগ্য ছাতক পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডে বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের লক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানে নেমেছে সিলেট জেলা প্রশাসন
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:১৭ অপরাহ্ন

খুলনায় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান দপ্তরের কার্যক্রম শুরু ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবির বাস্তবায়ন।

স্টাফ রিপোর্টার / ৬৬ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫

রাজবাড়ি প্রতিনিধি:

খুলনায় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের অফিসে চেয়ারম্যান দপ্তরের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে। এতে বন্দর সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম আরও গতিশীল ও সহজতর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-সচিব মো: মাকরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আমার দেশকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বন্দর ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে ও দীর্ঘদিনের অনুরোধের প্রেক্ষিতে খুলনাস্থ অফিসে এ কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।

ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীরা জানিয়েছেন, তাদের অধিকাংশরই অফিস খুলনাতে অবস্থিত। ফলে মোংলা বন্দর সংক্রান্ত কার্যক্রম খুলনা অফিস থেকেই সম্পন্ন করা গেলে সময়, খরচ ও ভোগান্তি—সবই কমবে। এতে করে তারা যেমন অধিক উৎসাহ নিয়ে বন্দর ব্যবহার করবেন, তেমনি দেশের অর্থনীতিতেও তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান, এ অফিস চালুর ফলে পূর্বের তুলনায় কার্যক্রমে গতি আসবে। এতে সময় বাঁচবে এবং সেবার মানও বাড়বে।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এবং বন্দর ব্যবহারকারীদের অনুরোধের ভিত্তিতেই মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ অল্প সময়ের মধ্যেই খুলনাস্থ অফিসের কার্যক্রম পুনরায় চালু করেছে।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৬ সালের ১ ডিসেম্বর মোংলা বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম খুলনা থেকে মোংলায় স্থানান্তর করা হয়। পরের বছর ১৯৮৭ সালে বাকি দপ্তর ও স্থাপনাগুলোও মোংলায় সরিয়ে নেওয়া হয়। দীর্ঘ সময় পর খুলনায় আবারও এ ধরনের কার্যক্রম শুরু হওয়ায় সংশ্লিষ্ট মহলে স্বস্তি ও আশাবাদের সঞ্চার হয়েছে।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ