শিরোনাম
পটিয়ায় তেলবাহী মিনি ভ্যান ছিনতাই: মূল দুই আসামি গ্রেফতার শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মাদকের চালান আটক। সিলেটের গোলাপগঞ্জ মাইক্রোবাস শ্রমিক উপ-কমিটির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে হরিরামপুরে অধ্যাপক আব্দুল হামিদ মিয়ার পক্ষ হতে ৩১দফার লিফলেট বিতরণ।  বংশ পরস্পরায় ফলের মালা পড়িয়ে কালী মায়ের পূজো হচ্ছে ৫০ বছর ধরে, আর এটাই রীতি । কর্ম ক্ষেত্রে সিলেট আমার দ্বিতীয় জন্মভূমি – সহকারী পুলিশ সুপার জামশেদ আলম  হরিরামপুরে পূর্বখলিলপুর গ্রামে জয়নালের বাড়িতে চুরি,আতঙ্কে এলাকাবাসী।  জামালগঞ্জের সাচনা বাজারে সুনামগঞ্জ-১ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুলের লিফলেট বিতরন ও জনসভায় জনতার ঢল কলকাতার বাবুঘাটে চলছে, জাগ্রত চামুন্ডা কালী সহ অন্যান্য কালী প্রতিমার বিসর্জন।
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৩ অপরাহ্ন

ভূয়া সনদপত্রে কলেজে নিয়োগ: স্ত্রীসহ সাবেক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা   

স্টাফ রিপোর্টার / ৫১ Time View
Update : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫

পিরোজপুর প্রতিনিধি :

পিরোজপুর ভূয়া সনদপত্রের মাধ্যমে একটি কলেজে প্রভাষক পদে চাকুরি নিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় পিরোজপুর- ১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএমএ আউয়াল এর স্ত্রী লায়লা পারভীন (৬২), আউয়াল (৬৮) এবং কলেজটির অধ্যক্ষ ঠাকুর চাঁদ মজুমদার (৫৫) এর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার দুদকের পিরোজপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন সম্রাট বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০১৩ সালের ২২ ডিসেম্বর ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে নিয়োগ পান পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় অবস্থিত বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মহিলা কলেজেরর দাতা সদস্য এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ও গভার্নিং বডির সভাপতি আউয়াল এর স্ত্রী লায়লা পারভীন। প্রতিষ্ঠার পর কলেজটি এমপিওভূক্ত না হলেও, ২০১৮ সালে এটি সরকারিকরণ করা হয়। এরপর লায়লা পারভীন কলেজটির প্রভাষক হিসেবে নাজিরপুর সোনালী ব্যাংক শাখা হতে ৮ আগস্ট ২০১৮ থেকে ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত মোট ৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৪০৬ টাকা উত্তোলন করেন।

তবে নিয়োগ পরীক্ষায় লায়লা পারভীন এসএসসি, এইচএসসি ও স্নাতক পরীক্ষায় পাশের যে সকল সনদপত্র দিয়েছেন তার সবগুলোই ভূয়া। এই ভুয়া জাল সনদ দিয়ে মূলত দীর্ঘদিন চাকরি করে আসছিলেন লায়লা পারভিন। স্বামীর প্রভাব এবং কলেজের অধ্যক্ষ ঠাকুর চাদের সহযোগীতায় ভূয়া সনদপত্র দিয়ে লায়লা পারভীন কলেজটিতে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।

 

 

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ