শিরোনাম
ছাতকের কালারুকা ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ কর্মী সভা সুনামগঞ্জে ‘”তওহীদ ভিত্তিক রাষ্ট্রই শ্রমজীবীর অধিকার প্রতিষ্ঠার একমাত্র সমাধান”’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফেনারবাঁকে মানবিক যুব সংগঠনের চারাগাছ বিতরন জগন্নাথপুরে অতর্কিত হামলায় মৎস্যজীবি দুই যুবক আহত সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ হরিরামপুরে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট সেঃমি ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত। সিলেটের গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান মোল্লার নিখুঁত প্রশাসন স্থানীয়দের কাছে প্রশংসার যোগ্য ছাতক পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডে বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের লক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানে নেমেছে সিলেট জেলা প্রশাসন গোয়াইনঘাটে ওসি (তদন্ত) কবির হোসেনের বিরুদ্ধে পোস্টিং বাণিজ্যের অভিযোগ
রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৬ অপরাহ্ন

ভূয়া সনদপত্রে কলেজে নিয়োগ: স্ত্রীসহ সাবেক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা   

স্টাফ রিপোর্টার / ৩৯ Time View
Update : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫

পিরোজপুর প্রতিনিধি :

পিরোজপুর ভূয়া সনদপত্রের মাধ্যমে একটি কলেজে প্রভাষক পদে চাকুরি নিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় পিরোজপুর- ১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএমএ আউয়াল এর স্ত্রী লায়লা পারভীন (৬২), আউয়াল (৬৮) এবং কলেজটির অধ্যক্ষ ঠাকুর চাঁদ মজুমদার (৫৫) এর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার দুদকের পিরোজপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন সম্রাট বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০১৩ সালের ২২ ডিসেম্বর ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে নিয়োগ পান পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় অবস্থিত বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মহিলা কলেজেরর দাতা সদস্য এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ও গভার্নিং বডির সভাপতি আউয়াল এর স্ত্রী লায়লা পারভীন। প্রতিষ্ঠার পর কলেজটি এমপিওভূক্ত না হলেও, ২০১৮ সালে এটি সরকারিকরণ করা হয়। এরপর লায়লা পারভীন কলেজটির প্রভাষক হিসেবে নাজিরপুর সোনালী ব্যাংক শাখা হতে ৮ আগস্ট ২০১৮ থেকে ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত মোট ৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৪০৬ টাকা উত্তোলন করেন।

তবে নিয়োগ পরীক্ষায় লায়লা পারভীন এসএসসি, এইচএসসি ও স্নাতক পরীক্ষায় পাশের যে সকল সনদপত্র দিয়েছেন তার সবগুলোই ভূয়া। এই ভুয়া জাল সনদ দিয়ে মূলত দীর্ঘদিন চাকরি করে আসছিলেন লায়লা পারভিন। স্বামীর প্রভাব এবং কলেজের অধ্যক্ষ ঠাকুর চাদের সহযোগীতায় ভূয়া সনদপত্র দিয়ে লায়লা পারভীন কলেজটিতে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।

 

 

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ