শিরোনাম
মোহনপুরে পূর্ব বিরোদের জেরে প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা, আহত ৬ ছাতকে তিন দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন   দোয়ারাবাজারে দোহালিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান, আওয়ামীলীগ নেতা আনু গ্রেফতার   ছাতকের কৃতি সন্তান আহমেদ মাহবুব লাজীম লন্ডনের হ্যারিংগি কাউন্সিলের মেয়র  বিদ্যালয়ে উপস্থিত না হয়েও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করছেন নিওমিত চন্দ্রগঞ্জ বাজারে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পয়নিস্কাশনের উদ্যোগ, বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির কুড়িগ্রামের উলিপুরে অসুস্থ গরু জবাই করে বিক্রির অভিযোগে কসাইসহ তিনজনকে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। কুড়িগ্রাম পৌরসভার ড্রেন দখল করে স্থাপনা নির্মাণ, পৌরসভার অপসারণ কাজে বাঁধা নগরীর বালুচরে পশুরু হাট না বসানোর দাবিতে চারটি সংস্থার গণ সাক্ষরে আবেদন  রাজবাড়ীতে আম গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর স্ত্রীর
বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ১২:৪৭ পূর্বাহ্ন

বিদ্যালয়ে উপস্থিত না হয়েও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করছেন নিওমিত

স্টাফ রিপোর্টার / ১৬ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

পাটগ্রাম লালমনিরহাট প্রতিনিধি :

জোংড়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ের সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বিদ্যালয়ে উপস্থিত না থাকলেও বাসায় হাজিরা খাতা স্বাক্ষরের অভিযোগ উঠেছে।

রফিকুল ইসলাম জোংড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। সোমবার ১৯ মে সরাসরি বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষক রফিকুল ইসলামের দেখা পাওয়া না গেলেও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দেওয়া দেখা যায়। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ে উপস্থিত নাই কিন্তু হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর কে করলো জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক সুরেশ চন্দ্র বলেন, ওনি এসে স্বাক্ষর করে চলে গেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষক জানান, সুধু আজ(সোমবার) নয় দীর্ঘদিন স্কুলে আসেন না রফিকুল ইসলাম, প্রক্সি শিক্ষক দিয়ে তার ক্লাস চলে। স্কুলের একাধিক ছাত্রী জানান, রফিকুল স্যার দীর্ঘদিন স্কুলে আসে না, রুনা ম্যাডাম ( প্রক্সি শিক্ষিকা) ওনার ক্লাস নেন।

আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন জমিদখল, চাঁদাবাজী, বিচার সালিশের নামে টাকা নেওয়া সহ মামলার ভয় দেখিয়ে বিএনপি জামায়তের অসংখ্য নেতা কর্মীকে হয়রানি করে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে । বর্তমানে রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে রংপুরে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।

গত ৫ আগষ্টের পর থেকে আত্নগোপন থাকলেও নিয়মিত হাজিরা খাতায় সাক্ষর করে যাচ্ছেন তিনি। অভিযোগ আছে প্রধান শিক্ষক সুরেশ চন্দ্রের সহায়তায় তিনি বাসায় হাজিরা খাতা নিয়ে গিয়ে স্বাক্ষর করছেন দীর্ঘ দিন ধরে। তবে বাসায় স্বাক্ষরের বিষয়টি অস্বীকার করে প্রধানশিক্ষক সুরেশ চন্দ বলেন, তিনি মাঝে মাঝে স্কুলে এসে স্বাক্ষর করে যান।

এ বিষয়ে বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বদরুল হাসান জানান, বিষয়টি আমি জানিনা আপনাদের মাধ্যমে শুনলাম, ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিব।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ