শিরোনাম
বোয়ালমারীতে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা শুরু ছাতকে তিন দিন ব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন হলো ছাতকে বাড়ির পাশে নদীতেই সাঁতার কাটতে গিয়ে মারজান পানিতে তলিয়ে গেছে    ছাতকে নৃত্য কলির রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন  বগুড়ায় তারুণ্যর সমাবেশে বল্লেন সরকার ভীত -বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল  সাদুল্লাপুরে সরকারের খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির চাল জব্দ ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় লাগামহীন মাদকের বিস্তার জৈন্তাপুরে প্রাণের ভয়ে বাড়ি ছাড়া ব্যবসায়ী রেজাউল করিম সন্ত্রাসীরা জবর দখল করে নিচ্ছে বসত বাড়ি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অ্যাওয়ার্ড পদকে ভৃষিত হলেন ব্যারিস্টার মোস্তাকিম রাজা চৌধুরী আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অ্যাওয়ার্ড পদকে ভৃষিত হলেন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মালেক খান
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৪:৩৪ অপরাহ্ন

রূপকথার সেই সীমানা পিলার

স্টাফ রিপোর্টার / ৩৭ Time View
Update : শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

শ্রীপুর (গাজীপুর)প্রতিনিধিঃ

অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে এই প্রাচীন “ম্যাগনেটিক” সীমানা পিলার স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান “ম্যাগনেটিক” পিলার বলে আখ্যায়িত করছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন এর মাধ্যমে বৃটিশরা আসলে এদেশের সব গোপন তথ্য চুরি করে নিয়ে যায়।

তবে আসল ঘটনা হচ্ছে – এদেশে বৃটিশদের শাসনের সময়কালে সীমানা পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দূরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল,তামা,লোহা,

টাইটেনিয়ামসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হওয়ার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরি হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো শোষণ করে আর্থিং এর কাজ করতো।

এতে করে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতো না। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুজব ছড়ায়। এ কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পিলারগুলো নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। কিছু লোক এগুলোকে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচার করে খুজে বের করে চুরি করে নিয়ে যায়।

সীমান্ত পিলারগুলোর মধ্যে থাকা তামা,পিতল,টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরি বলে এগুলো বিদ্যুৎ সুপরিবাহী হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।

বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুড়ে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয় ।

আগেকার আমলে বজ্রপাতে নিহত হওয়ার সংখ্যা ছিল অনেক কম যেটি এখন এতটা বেড়ে গেছে যে,মানুষ রীতিমতো চিন্তায় পড়ে গেছে। এখন সবাই বুঝতে পারছে কেন বৃটিশ আমলে এগুলো মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিলো।

বজ্রপাতে মৃত্যু রোধকল্পে সরকারকে বৃটিশদের মতো করে পিলার স্থাপনের উদ্যোগ আবার গ্রহণ করা উচিৎ বলেও মতামত দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।

বিঃদ্রঃ লেখাটি নেট থেকে নেওয়া!

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ