শিরোনাম
সিলেটের নতুন পুলিশ সুপার হিসেবে যোগ দিলেন কাজী আখতার উল আলম সোসাইটি অব জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন মৌলভীবাজার জেলা শাখার অভিষেক ও আইডি কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠিত।  সুনামগঞ্জে নতুন পুলিশ সুপারের দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে” জেলার চোরাকারবারি, মাদকসহ সবধরনের অপরাধ দমন করার আশ্বাস প্রদান করেন—নবাগত পুলিশ সুপার   বিএনপির চেয়ারপার্সনের সুস্থতা কামনা করে দিরাই বিএনপির ও সহযোগি সংগঠনের উদ্যোগে জগন্নাথ মন্দিরে প্রার্থনা সভা সুনামগঞ্জে খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বহাল ও নীতিমালা সংশোধনের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করেন সুনামগঞ্জে দোয়া মাহফিল ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করেন এড.নুরুল ইসলাম নুরুল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনায় মানিকগঞ্জে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। মল্লিকপুর বগি লাইনচ্যুত: তেলবাহী ওয়াগন ছিলো খালি তাই হয়নি ক্ষয়ক্ষতি  বিএনপির চেয়ারপার্সনের সুস্থতা কামনা করে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে তালহা রেস্ট হাউজে ডিবির অ ভি যা ন ৫ জন গ্রে ফ তা র
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বৃদ্ধা মোমেনার ভাগ্যে জোটেনি বিধবা ভাতার কার্ড!

স্টাফ রিপোর্টার / ৯৩ Time View
Update : বুধবার, ৭ মে, ২০২৫

শেরপুর  প্রতিনিধি:

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে স্বামীর মৃত্যুর পর ৭ বছরে ও মমেনা বেগম (৬০) মালার ভাগ্যে জুটেনি বিধবা ভাতার কার্ড। সহায় সম্বল বলতে কিছুই নেই তার। নেই তার নিজস্ব কোন ঘর বাড়ি। অন্যের বাড়িতেই রাত কাটে তার। মমেনা ঝিনাইগাতী উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের গোমড়া গ্রামের দিনমজুর মরহুম ফজল হকের স্ত্রী।

৭ বছর আগেই মমেনা বেগমের স্বামীর মৃত্যু হয়। ৩ ছেলেই বিয়ে করে আলাদা থাকেন। জীবিকা নির্বাহের জন্য একেক ছেলে দেশের একেক জায়গায় থাকেন। তাদের সংসারের অবস্থা ও যেনো নুন আনতে পান্তা ফুরায়। দিনমজুরি করে চলতো মমেনা বেগমের সংসার। কিন্তু বয়সের ভারে মমেনা বেগম এখন আর মজুরিও খাটতে পারেন না। তবুও থেমে নেই মমেনা বেগমের বেঁচে থাকার জীবন যুদ্ধ।

একটি ঠেলা জাল নিয়ে বাড়ির পাস দিয়ে বয়ে চলা মহারশি নদী থেকে মাছ ধরে স্থানীয়দের কাছে বিক্রি করে কোন রকম খেয়ে না খেয়ে চলে তার জীবন।

প্রতিদিন সকালে মমেনা বেগম ২/৩ ঘন্টা মাছ ধরে ৪০/৫০ টাকায় বিক্রি করে এ টাকায় কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে অনাহারে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছেন।

মমেনার ভাগ্যে জুটেনি গুচ্ছ গ্রামের একটি সরকারি ঘর। ভাগ্যে জোটেনি বিধবা ভাতার কার্ডসহ কোন প্রকার সরকারী কোন সাহায্য- সহযোগীতা। মমেনা বেগম জানান, আজ পর্যন্ত কোনো স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে একটি চালের স্লিপ পর্যন্ত পাননি তিনি। অসুস্থ হলেও দেখার কেউ নেই তার!

এ ব্যাপারে নলকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রুকুনুজ্জামান বলেন, এর পর সরকারী কোন সাহায্য এলে মমেনা বেগমকে প্রদান করা হবে।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ