শিরোনাম
সিলেটের নতুন পুলিশ সুপার হিসেবে যোগ দিলেন কাজী আখতার উল আলম সোসাইটি অব জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন মৌলভীবাজার জেলা শাখার অভিষেক ও আইডি কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠিত।  সুনামগঞ্জে নতুন পুলিশ সুপারের দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে” জেলার চোরাকারবারি, মাদকসহ সবধরনের অপরাধ দমন করার আশ্বাস প্রদান করেন—নবাগত পুলিশ সুপার   বিএনপির চেয়ারপার্সনের সুস্থতা কামনা করে দিরাই বিএনপির ও সহযোগি সংগঠনের উদ্যোগে জগন্নাথ মন্দিরে প্রার্থনা সভা সুনামগঞ্জে খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বহাল ও নীতিমালা সংশোধনের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করেন সুনামগঞ্জে দোয়া মাহফিল ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করেন এড.নুরুল ইসলাম নুরুল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনায় মানিকগঞ্জে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। মল্লিকপুর বগি লাইনচ্যুত: তেলবাহী ওয়াগন ছিলো খালি তাই হয়নি ক্ষয়ক্ষতি  বিএনপির চেয়ারপার্সনের সুস্থতা কামনা করে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত সিলেট নগরীর বন্দরবাজারে তালহা রেস্ট হাউজে ডিবির অ ভি যা ন ৫ জন গ্রে ফ তা র
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন

মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ী রুবেল হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন মূল আসামি গ্রেপ্তার

স্টাফ রিপোর্টার / ১৫২ Time View
Update : সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজার শহরের শমসেরনগর সড়কে হার্ডওয়্যার ব্যবসায়ী শাহ ফয়েজুল রহমান রুবেল হত্যার ঘটনায় শ্রীমঙ্গল উপজেলার লইয়ারকুল গ্রামের সুহেল মিয়ার ছেলে জুয়েল মিয়া (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ই আগস্ট) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন।

পুলিশ তদন্তে হত্যাকাণ্ডের প্রাপ্ত তথ্য:

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি জুহেল মিয়া আগে একটি মিষ্টির দোকানে কাজ করতো। বর্তমানে বেকার এবং হতাশাগ্রস্ত। তার পরিবারের আর্থিক অবস্থাও শোচনীয়। বাবা সুহেল মিয়া দিনমজুর হিসেবে কাজ করে। মূলত আর্থিক কষ্ট মেটানোর জন্য ছিনতাইয়ের মত অপরাধের পথ বেছে নেয়।

গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুহেল মিয়া স্বীকার করে যে, সে চুরি বা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ৬ আগস্ট মৌলভীবাজার শহরে আসে, পুরো শহর ঘুরে কিন্তু সুবিধাজনক পরিস্থিতি না পেয়ে ফিরে যায়। পরদিন ৭ আগস্ট বিকেলে আবার শহরে ফিরে আসে এবং কুসুমবাগ এলাকায় নেমে সাইফুর রহমান রোড হয়ে শমসেরনগর রোডের দিকে হেঁটে যায়। সে মূলত একটু নিরিবিলি এলাকায় লোকজন কম এমন দোকান খুঁজছিল। পথিমধ্যে দোকানগুলো লক্ষ্য করতে থাকে এবং “দি নিউ আরপি হার্ডওয়্যার” নামের দোকান থেকে ২টি এলবো ও একটি সাসপেনশন গ্লু কিনে সুযোগের জন্য কিছুক্ষণ অবস্থান করে ‍। সেখানে লোকজন বেশী থাকায় সুয়োগ না পেয়ে সে চলে যায়। পরে পাশের “এফ রহমান ট্রেডিং” দোকানে দোকান মালিক রুবেলকে একা দেখে ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করে।

সেসময় রুবেল মিয়া নামাজে থাকায় জুহেল কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে। নামাজ শেষ হলে সে ক্রেতা সেজে দোকানে প্রবেশ করে এবং রঙ কেনার কথা বলে দোকানের ক্যাশ থেকে রুবেল মিয়াকে দোকানের ভিতরের অংশে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে তাকে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে। রুবেল মিয়া তাকে বাঁধা প্রদানের চেষ্টা করলে সে ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে এবং দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে ১,১০০ টাকা নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।

স্বীকার উক্ষিতে সে জানায় ২ দিন আগেও সে একটা জুয়েলার্সের দোকানে (সাইফুর রহমান রোডে) ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালায় কিন্তু সেখানে কাস্টমার বেশি থাকায় ব্যর্থ হয়


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ