শিরোনাম
নির্বাচন বানচাল করে তামাবিল স্থলবন্দরের অঘোষিত সম্রাট শাহপরাণ” কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ চালু হলো আধুনিক ডিপার্টমেন্টাল স্টোর শিক্ষার্থীদের ছাউনিতে চায়ের দোকান, বৃষ্টিতে রোদে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা। এবার চাঁদাদাবির ঘটনায় ফুকন ডা কা তে র বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের নৌ-পুলিশের অভিযানে নৌকা ও চোরাই পাথরসহ আটক ২ মানিকগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকোর ৫৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। দক্ষিণ সুরমায় আব্দুল আহাদ খান জামাল দেশে ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে বিজিবি”র যৌথ অভিযানে চৌদ্দলাখ ৭০ টাকার অবৈধ ভারতীয় ব্লেজারের কাপড় আটক সিংগাইরে আইনগত সহায়তা বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত। সামনের দিনে দেশ আরো অস্থিতিশীল হওয়ার সম্ভাবনা আছে – ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫৯ অপরাহ্ন

নির্বাচন বানচাল করে তামাবিল স্থলবন্দরের অঘোষিত সম্রাট শাহপরাণ”

স্টাফ রিপোর্টার / ৪১ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:

সিলেটের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর তামাবিল স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীদের সংগঠন তামাবিল আমদানিকারক গ্রুপের নির্বাচন হওয়ার কথা ১৪ আগস্ট। তবে নির্বাচন বানচাল করে তামাবিল স্থলবন্দরের একক ক্ষমতা বিস্তার করতে চাইছেন বালি- পাথর লুটের দায়ে বিএনপি থেকে বহিস্কৃত রফিকুল ইসলাম শাহপরাণ।

অভিযোগ উঠেছে , ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার এমপি শফিউল আলম নাদেলের আস্থাভাজন রাসেলসহ আ.লী ও বিএনপির কতিপয় লোকদের নিয়ে ১৩ আগস্ট রাতে মিটিং করে নির্বাচন না করে আ.লীগ কায়দায় নিজেকে সভাপতি ঘোষনা করেছেন।

ফলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে । এ য়ে সংঘাত সৃস্টি হতে পারে।

৫ আগস্টের পটপরিবর্তণের পর তিনি সীমান্তবর্তী এলাকয়ে ত্রাসের রাজত্ব সৃস্টি করেছেন। বালি-পাথর লুটপাট ও তামাবিল পোর্টের দখল নেন। পরে জাফলং সহ সীমান্তবর্তী এলাকায় দল বিরোধী কর্মকান্ডের কারণে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি।

দলের শাস্তি খড়গের পর আরোও বেপরোয়া হয়ে উঠেন রফিকুল ইসলাম শাহপরাণ। পরে পরিবেশ বিধ্বংসী কাজ করায় পরিবেশ অধিদপ্তর বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলার পরও থেমে থাকেননি তিনি চালিয়েছেন ধ্বংসযজ্ঞ, করেছেন পরিবেশ বিনষ্ট, কামেয়েছেন কাড়ি কাড়ি টাকা। এভাবে তার তান্ডলীলা সীমান্ত এলাকায় চলছে ।

এবার আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন তামাবিল স্থলবন্দরের নির্বাচনকে ঘিরে।
নির্বাচন না দিয়ে তিনি নিজেকে পোর্টের সভাপতি দাবি করছেন। এবং নির্বাচন লাগবে না বলে ব্যবসায়ীদের বলেছেন।

একাধিক ব্যবসায়ী বলেন, আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব চায় উনি তো আ.লীগের সময় মন্ত্রী ইমরানের কাছের লোক ছিলেন। এখন নাদেলের আস্থাভাজন রাসেলকে নিয়ে আ.লীগ পূর্ণবাসন করতে চাইছেন। কারণ এ বর্ডার দিয়ে রাসেল এমপি নাদেলসহ একাদিক নেতকের্মীকে পারাপারের ব্যবস্থা করেছে । তাই সিন্ডিকেট হয়ে এ কাজ করছেন শাহপরাণ ও রাসেল।

বিএনপির একাধিক কর্মী জানান, তিনি বলেন (শাহপরাণ) বিএনপি আমাকে বহিষ্কার করেছে এখন বিএনপির কোন অধিকার নেই আমাকে কিছু বলার।

তারা আরোও বলেন উনার মতো কতিপয় নেতার কারণে সিলেট ৪ আসনে বিএনপির প্রতি বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে । ফলে বিএনপি সামনে নির্বাচনে বিপর্যয় হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

এ ব্যাপারে রফিকুল ইসলাম শাহপরান বলেন, এসকল অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়ট। এবং রাসেলের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ