শিরোনাম
ছাতকে পুলিশের এক অভিযানে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার ৪  মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সাংসদ- ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তর নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছাত্রদলের সাথে মতবিনিময় সভা।  মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সাংসদ- ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তর নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছাত্রদলের সাথে মতবিনিময় সভা। বিএনপির ৩১ দফা রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের দাবীতে বিশাল মিশিল, পথসভা ও লিফলেট বিতরণ ছাতকের খুরমায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার  হরিরামপুরে জাতীয় পার্টি সহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে -জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। গোয়াইনঘাটের ডালারপাড় নদীর বালুবাহী নৌকা থেকে ফারুক মেম্বারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ! ফের গোয়াইনঘাটে বালু লুটের বেপরোয়া হয়ে উঠেছে নেপথ্যে প্রভাবশালী মহল ৫ দফা দাবীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম সুনামগঞ্জ জেলা শাখার বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ সিলেট জেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হানিফ ও কামরুলকে ফুলেল শুভেচ্ছা
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:০৯ পূর্বাহ্ন

সিলেট গোপালগঞ্জ উপজেলার শীর্ষ দুই ছএলীগ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রেফতারের বাহিরে : আতংকে স্থানীয়রা।

স্টাফ রিপোর্টার / ১৩৩ Time View
Update : রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

ডেস্ক রিপোর্ট :

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার শীর্ষ দুই অস্ত্রধারী মাদক কারবারি মাহমুদ আহমদ (২৩) সদস্য গোলাপগঞ্জ উপজেলা ছাএলীগ সাং উওর গোলাপনগর সোনারটুল ও ঝুমন আহমেদ (২২) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাপগঞ্জ উপজেলা ছাএলীগ সাং উওর গোলাপনগর সোনারটুল এখনো গ্রেফতারের বাহিরে এ নিয়ে চলছে স্থানীয়দের মধ্যে আলোচনা সমালোচনা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,বিগত ১৫ বছর শেখ হাসিনার শাসনামলে মাহমুদ ও ঝুমন এর নামে ৫ টি হত্যা মামলা সহ রয়েছে মাদক,অস্ত্র,চাঁদাবাজি, সহ প্রায় ২৫ টি মামলা।এসব মামলা থাকা সত্বেও তাদের কারাগারে যেতে হয় নি একবারও স্থানীয় সাবেক পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল এর অনুসারী হওয়ায় দিনের পর দিন এলাকায় সস্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করছে তারা।

স্থানীয় এলাকাবাসী বার্তা বাজার ক্রাইম প্রতিবেদককে জানান,
মাহমুদ আহমদ ও ঝুমন সিলেট জেলা গোপালগঞ্জ উপজেলার পদ-পদবীতে রয়েছে তারা দীর্ঘদিন উপজেলা গোপালগঞ্জের বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত। তারা গত, জুলাই গনহত্যা র সময় প্রকাশ্য অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাএ আন্দোলনের ওপর গু লি নিক্ষেপ করেছে।

সিলেটে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাএ আন্দোলনে পুলিশ ও আওয়ামী ক্যাডারদের গু লিতে এ ঘটনায় মাহমুদ আহমদ ও জুমন আহমেদ সরাসরি জড়িত ছিলো।

৫ তারিখ হাসিনা সরকার পতনের পর সিলেট জেলা গোপালগঞ্জ উপজেলায় অনেকগুলো মামলা হয় সেই মামলায় এজাহারভুক্ত চিহ্নিত অস্ত্রধারী সস্ত্রাসী মাহমুদ আহমদ ও জুমন আহমেদ এর নাম রয়েছে। কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এখনো তারা প্রক্যশো ঘুরাফেরা করছে যা স্থানীয় এলাকাবাসীর হুমকি আশংকা জনক হিসেবে দেখছেন এলাকাবাসী জানান তাদের থেকে প্রশাসন অস্ত্র উদ্ধার না করলে আমরা নিরাপদ নয়।

এলাকার গনমান্য কয়েকজন ব্যাক্তি জানান,মাহমুদ ও জুমন দুইজনেই কেবল অপরাধের সাথে জড়িত তাদের কাছে অস্ত্র রয়েছে আমরা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব মাহমুদ, ঝুমনকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে তাদের অস্ত্রগুলা উদ্ধার করার জন্য।

গোলাপগঞ্জ উপজেলা পৌর মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল এর বিস্তত অনুসারী হওয়ায় মাহমুদ ও ঝুমন তাদের সস্ত্রাসী আদিপত্য বিস্তার করত। মোটরসাইকেল গুন্ডাবাহিনী নামে এলাকায় পরিচিত ছিলো।গোলাপগঞ্জ তাদের থানা নিয়তন্ত্রে থাকায় উপজেলা জুড়ে অপরাধের আখড়া বানিয়েছিলো তারা। তখন থানার পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে নি আওয়য়মীলীগের কারনে কিন্তু এখনো প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে তারা তাদের অপরাধ চলমান রেখেছে। এলাকাবাসী ক্ষুদ হয়ে জানান ২৫ টা এজাহার ভুক্ত আসামি কেনো কারাগারে নয়।

এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ থানায় জানানো হলে তারা জানান অপরাধী কে গ্রেফতারের প্রক্রিয়া চলছে খুব দ্রুত তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ