শিরোনাম
আগামীকাল গুচ্ছ পরীক্ষার কেন্দ্রে ববি উপাচার্যকে অবাঞ্চিত ঘোষণা, পদত্যাগের দাবিতে সংহতি শিক্ষকদের শিহাব উদ্দিন আহমদ সিলেট জেলা ছাত্রলীগের অন্যতম নেতা এবং কুখ্যাত সন্ত্রাসী। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা বিধান কুমার শাহা’র ডান হাত। স্তন ক্যান্সার সচেতনায়-মৃত্যু কমায়: সুনামগঞ্জে ছাতকে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে স্কুল ছাত্রের মৃত্যু জৈন্তাপুর কৃষি মেলায় চকলেট রঙের ‘অগ্নিশর কলা’: ব্যতিক্রমী কলা চাষে আলোচনায় কৃষক মো: আব্দুশ শুকুর ছাতকের শিবনগর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় হাফিজ কলিম সিদ্দিকীর সংবর্ধনা প্রদান  পটুয়াখালীতে কৃষি কর্মকর্তার বদলির আদেশ বাতিলের দাবীতে কৃষক- কৃষানীদের মানববন্ধন — লামায় প্রশাসনের জব্দকৃত বালি প্রকাশ্য নিলামে ১৭ লক্ষ ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি যশোরে ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা শ্রীমঙ্গলে ম্যাক বাংলাদেশের মতবিনিময় সভা 
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০৪:০৪ অপরাহ্ন

চুনারুঘাটের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য, ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা

স্টাফ রিপোর্টার / ৪১ Time View
Update : রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশি ইউনিয়নের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রতি বছর ঈদের আগে এই বাজারে অস্থায়ী মাংসের দোকান বসে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে এবার মাংসের দাম আকাশছোঁয়া। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাজারে কোনো প্রকার লাইসেন্স ছাড়াই মাংস বিক্রি হচ্ছে। দুই-তিনজন মিলে অংশীদারিত্বে গরু ও মহিষ জবাই করে যে যার মতো করে বিক্রি করছেন। ফলে মাংসের দাম নিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে গরুর হাড়সহ মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮শত থেকে ৯শত টাকা কেজি দরে। আর শুধু মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১২শ টাকা পর্যন্ত। একই দামে বিক্রি হচ্ছে মহিষের মাংসও। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার মহিষের মাংসের দাম প্রতি কেজিতে ৬শত টাকা বেশি বলে অভিযোগ করেছেন ক্রেতারা। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, গ্রামীণ এই বাজারগুলোতে কোনো তদারকি না থাকায় বিক্রেতারা যে যার মতো করে দাম হাঁকাচ্ছেন। ফলে ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা হচ্ছে। মিজানুর রহমান নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার প্রতি কেজিতে পাঁচ-ছয়শ টাকা বেশি নিচ্ছে। তাদের লাইসেন্স থাকলে হয়তো নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করতে হতো। যারা বিক্রি করছে, তাদের কোনো লাইসেন্স নেই। এই বাজারগুলোতে কোনো তদারকিও নেই। সেজন্য তারা যে যার মতো ব্যবসা করছে। যাদের টাকা আছে, তারা হয়তো মাংস কিনে খেতে পারবে। কিন্তু গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মাংস খাওয়া হবে না।’তিনি আরও বলেন, ‘অতি শিগগিরই ভোক্তা অধিকারের উচিত এসব বাজারগুলোতে তদারকি করা।’এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা একান্ত ভাবে প্রয়োজন।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ