শিরোনাম
ছাতকে পুলিশের এক অভিযানে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার ৪  মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সাংসদ- ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তর নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছাত্রদলের সাথে মতবিনিময় সভা।  মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সাংসদ- ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তর নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছাত্রদলের সাথে মতবিনিময় সভা। বিএনপির ৩১ দফা রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের দাবীতে বিশাল মিশিল, পথসভা ও লিফলেট বিতরণ ছাতকের খুরমায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার  হরিরামপুরে জাতীয় পার্টি সহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে -জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। গোয়াইনঘাটের ডালারপাড় নদীর বালুবাহী নৌকা থেকে ফারুক মেম্বারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ! ফের গোয়াইনঘাটে বালু লুটের বেপরোয়া হয়ে উঠেছে নেপথ্যে প্রভাবশালী মহল ৫ দফা দাবীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম সুনামগঞ্জ জেলা শাখার বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ সিলেট জেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হানিফ ও কামরুলকে ফুলেল শুভেচ্ছা
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:১১ অপরাহ্ন

কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মামুনকে মারধর করে থানা পুলিশে সোপর্দ  

স্টাফ রিপোর্টার / ৫৬ Time View
Update : সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

কানাইঘাট প্রতিনিধি:

সিলেটের কানাইঘাট সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আফসার উদ্দিন আহমদকে ব্যাপক মারধর করা হয়েছে।পরে তাকে উপজেলা বিএনপির সভাপতির বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। মারধরের ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। আওয়ামী লীগের কাযর্ক্রম নিষিদ্ধের একদিনের মাথায় রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার দুপুরে ইউনিয়নের চটিগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান আফসার উদ্দিনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ছিল। তিনি অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। বাদ জোহর স্থানীয় মসজিদের সামন থেকে বিএনপির কিছু নেতাকর্মী তাঁকে ধাওয়া করে আটকে ফেলে। একপর্যায়ে তাঁকে মারধর করা হয়। পরে তাকে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মামুন রশিদ মামুনের বাড়িতে নিয়ে রাখা হয়। সেখানে এলাকার লোকজন জড়ো হন। খবর পেয়ে পুলিশ আফসারকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। বিকেলে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।বিএনপি নেতা মামুন রশিদ মামুন জানিয়েছেন, আওয়ামীলীগ সরকারের সময় এলাকার মানুষকে অনেক কষ্ট দিয়েছেন আফসার। আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিমের বলয়ের লোক তিনি। ক্ষমতা ব্যবহার করে অনেক অন্যায় করেছেন। এলাকার মানুষ আফসার উদ্দিনকে ধরে তাঁর বাড়ি নিয়ে যায় বলে তিনি জানান। তবে স্থানীয় একাধিক লোক জানিয়েছেন, বিএনপি নেতা মামুনের নির্দেশেই আফসারকে মারধর ও ‍পুলিশে দেওয়া হয়েছে। এক সময় মামুন ও ইউপি নির্বাচন করেছিলেন, সেই নির্বাচনে আফসারের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি।কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল আউয়াল জানিয়েছেন, সদর ইউপি চেয়ারম্যানকে স্থানীয় লোকজন পুলিশে দিয়েছে। তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা একটি মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ